• শনিবার ২৯ জুন ২০২৪ ||

  • আষাঢ় ১৫ ১৪৩১

  • || ২১ জ্বিলহজ্জ ১৪৪৫

আলোকিত ভোলা
ব্রেকিং:
এসএসএফ সদস্যদের পেশাগত দক্ষতা বাড়ানোর আহ্বান রাষ্ট্রপতির প্রাক প্রাথমিক শিক্ষা দুই বছরের করার পরিকল্পনা সরকারের বাংলাদেশের জনগণের কাছে আমি কৃতজ্ঞ : শেখ হাসিনা জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন হলে আমি মারা যাব: প্রধানমন্ত্রী মাদকের বিরুদ্ধে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে মাদক অপরাধীদের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি প্রয়োগ করছে সরকার নোবেল পাওয়ার আকাঙ্ক্ষা আমার নেই : শেখ হাসিনা সহজে এলডিসি উত্তরণে সুইডেনের সমর্থন চাইলেন প্রধানমন্ত্রী ড. ইউনূস কর ফাঁকি দিয়েছেন, তা আদালতে প্রমাণিত: প্রধানমন্ত্রী ‘শেখ হাসিনা দেশ বিক্রি করে না’ অভিন্ন নদীর টেকসই ব্যবস্থাপনা নিয়ে আলোচনা হয়েছে: প্রধানমন্ত্রী দুই দেশের পারস্পরিক সহযোগিতার পথ নিয়ে আলোচনা করেছি সরকার শিক্ষা ব্যবস্থাকে বহুমাত্রিক করেছে: প্রধানমন্ত্রী অনেক হিরার টুকরা ছড়িয়ে আছে, কুড়িয়ে নিতে হবে বারবার ভস্ম থেকে জেগে উঠেছে আওয়ামী লীগ: শেখ হাসিনা টেকসই ভবিষ্যত নিশ্চিত করতে যৌথ দৃষ্টিভঙ্গিতে সম্মত: প্রধানমন্ত্রী গণতন্ত্র রক্ষায় আ. লীগ নেতাকর্মীদের সর্বদা প্রস্তুত থাকার নির্দেশ আওয়ামী লীগের প্লাটিনাম জয়ন্তীতে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা আওয়ামী লীগের প্লাটিনাম জয়ন্তী আজ ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের ১০ চুক্তি সই

আমরা এগিয়ে যাচ্ছি এগিয়ে যাব: প্রধানমন্ত্রী

আলোকিত ভোলা

প্রকাশিত: ৯ ডিসেম্বর ২০১৮  

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, উন্নয়নের মূল স্রোতধারায় নারীর অংশগ্রহণ বাড়ার ফলে আমরা আজ অর্থনৈতিকভাবে এগিয়ে যাচ্ছি আরও এগিয়ে যাব। আর এ অগ্রগতির ধারাকে অব্যাহত রাখতে আমরা নারীর সার্বিক সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করবো। সেক্ষেত্রে প্রতিটি জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে কর্মজীবি নারীদের হোস্টেল করে দিব।

রোববার সকালে বেগম রোকেয়া দিবস-২০১৮ উপলক্ষে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে পদক প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন। প্রতিবছরের মতো এ বছর বেগম রেকেয়া দিবসে পদক বিতরণ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়।

 

এ সময় প্রধানমন্ত্রী আরো বলেন, মনে রাখতে হবে সংসার সুখের হয় রমনির গুণে। মেয়েরা বেশি আয়ুষ্কালের হয়। বেশি কষ্ট সহিষ্ণু হয়। উন্নয়নের মূল স্রোতধারায় তাদের অংশগ্রহণ বাড়াতে আমরা স্থানীয় সরকারের নারীর অংশগ্রহনের কোট ৩০ শতাংশ নিশ্চিত করেছি। মাতৃত্বকালীন ছুটিসহ নানাবিধ দিকে নারীর ভাগ্যের উন্নয়ন করার চেষ্টা করছি। আমরা আগমীতে প্রতিটি উপজেলায় কর্মজীবি নারীদের হোস্টেল করে দিব। যে হোটেলে থেকে নারী তার কর্মস্থলে স্বাচ্ছন্দে যোগ দিতে পারবেন। তাদের জীবন যাত্রাকে সহজ ও শান্তিময় করতে পারবে।

তিনি বলেন, এছাড়া দেশের সার্বিক উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করতে আমরা ১০০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল করছি। যেখানে দেশী-বিদেশি বিনিয়োগের মাধ্যমে দেশের অর্থনৈতিক ভীত্তি আরো শক্তিশালী হবে।

এ বছরে বেগম রোকেয়া পুরস্কার পেলেন- সাবেক মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী জিন্নাতুনন্নেসা তালুকদার, প্রফেসর জোগরা আনিস, শীলা রায়, রমা চৌধুরী (মরনোত্তর) ও রোকেয়া বেগম।

পদকপ্রাপ্তদের প্রত্যেককে ২৫ গ্রাম স্বর্ণের পদক, একটি সার্টিফিকেট ও দুই লাখ করে টাকা দেয়া হয়। পদকপ্রাপ্ত জিন্নাতুনন্নেসা তালুকদার নিজের অনুভুতি প্রকাশ করে বক্তব্য রাখেন। এ পদককে তিনি বাংলাদেশের নারী সমাজকে উৎসর্গ করেন।

বাংলার নারী জাগরণের অগ্রদূত বেগম রোকেয়ার জন্ম ও মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে প্রতি বছর এ দিন সারাদেশে সরকারিভাবে রোকেয়া দিবস পালন করা হয়।

দিবসটি উপলক্ষে প্রতি বছরের মতো এবারো রাষ্ট্রপতি মো: আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পৃথক বাণী দিয়েছেন। এ উপলক্ষে সরকারি ও বেসরকারি উদ্যোগে দেশব্যাপী বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে।