কৃষি খাতে ভর্তুকি বহাল রেখে অর্থবিল পাস
আলোকিত ভোলা
প্রকাশিত: ৩০ জুন ২০২৪
১৫ শতাংশ কর দিয়ে অপ্রদর্শিত অর্থ সাদা করার সুযোগ রেখে সংসদে সর্বসম্মতিক্রমে অর্থবিল- ২০২৪ পাস করা হয়েছে। এ ছাড়া এমপিদের গাড়ি আমদানিতে ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপের প্রস্তাব প্রত্যাহার করা হয়েছে। এ বিষয়ে শীঘ্রই আইন সংশোধন করা হবে। খাদ্য নিরাপত্তায় বাজেটে ১৭ হাজার কোটি টাকার থোক বরাদ্দ রাখার ঘোষণা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শনিবার জাতীয় সংসদে অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী বিলটি পাসের প্রস্তাব করেন।
এ সময় জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন। স্পিকার বিলটি পাসের জন্য ভোটে দিলে সেটি সংসদ সদস্যদের কণ্ঠভোটে পাস হয়। বিলে ২০২৪ সালের ১ জুলাই থেকে শুরু অর্থ বছরের জন্য আর্থিক বিধান, বিদ্যমান কতিপয় আইন সংশোধনসহ কর প্রস্তাবসমূহ অনুমোদন করা হয়েছে। এর আগে গত ৬ জুন প্রস্তাবিত ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেটে ২৫ শতাংশ শুল্ক দিয়ে সংসদ সদস্যদের গাড়ি আমদানির সুযোগ, ১৫ শতাংশ কর দিয়ে অপ্রদর্শিত বা কালো টাকা সাদা করার সুযোগ এবং বেসরকারি অর্থনৈতিক অঞ্চলে বিনিয়োগকারীদের কর অবকাশসহ ৮টি কর সুবিধা প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়।
এ ছাড়া বেশকিছু খাতে কর ও ভ্যাট আরোপের প্রস্তাব করেছিলেন অর্থমন্ত্রী। কিন্তু প্রস্তাবিত বাজেট শুল্কমুক্ত সুবিধায় গাড়ি আমদানির সুযোগ বহাল রেখে অর্থবিল-২০২৪ পাস করা হয়েছে। বাজেটের ওপর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলীর সমাপনী বক্তব্যের পর অর্থবিল-২০২৪ সংসদে পাসের জন্য উত্থাপন করা হয়।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা খাদ্য নিরাপত্তার ওপর সর্বোচ্চ জোর দিয়ে বলেন, কৃষি উৎপাদন বাড়াতে সব ধরনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এজন্য কৃষি গবেষণার ওপর জোর দেওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, সবার জন্য খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ১৭ হাজার কোটি টাকার থোক বরাদ্দ রাখা হয়েছে বাজেটে। এ ছাড়া কৃষি খাতে সব ধরনের ভর্তুকি অব্যাহত রাখা হবে। আমিষের অভাব পূরণে মাছ-মাংসের উৎপাদন বাড়ানোর উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এ ছাড়া সমাজের পিছিয়ে পড়া সাধারণ মানুষের কথা চিন্তা করে ১১৫টি সামাজিক সুরক্ষা কর্মসূচি বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
এ লক্ষ্যে বাজেটে বরাদ্দ রাখা হয়েছে ১ লাখ ৩৬ হাজার কোটি টাকা। এ সময় তিনি সর্বজনীন পেনশন স্কিমের বিভিন্ন সুবিধার দিক তুলে ধরেন। কালো টাকা সাদা করার সুযোগ দেওয়ার বিষয়ে তিনি বলেন, এখন সম্পত্তির দাম অনেক বেড়ে গেছে। ঢাকায় যার এক কাঠা জমি আছে তিনিও কোটি টাকার মালিক। কিন্তু আয়কর আইনের কিছু বিধিবিধানের কারণে অপ্রদর্শিত অর্থ বা আয় কালো টাকা হয়ে যাচ্ছে। এ সংকট উত্তরণে কয়েক বছর পর পর কালো টাকা সাদা করার সুযোগ দেওয়া হয়।
এর আগে বিএনপি নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া কালো টাকা সাদা করেছেন। এর আগে বিলটির ওপর সংসদ সদস্য ও বিরোধী দলীয় নেতা গোলাম মোস্তফা কাদের (জিএম কাদের) বক্তব্য রাখেন। তিনি বলেন, বিশ্বব্যাপী কোভিড মহামারির প্রকোপ, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ, বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা ইত্যাদি কারণে সারা বিশ্বে বড় ধরনের অর্থনেতিক মন্দার ধাক্কা লেগেছিল। ধীরে ধীরে প্রায় দেশই এর থেকে উত্তরণে সক্ষম হয়েছে।
অনেক দেশ উত্তরণে পথে অগ্রসরমান। কিন্তু বাংলাদেশের চিত্র ভিন্ন। সামষ্টিক অর্থনীতিতে যে অস্থির চিত্র তার কিছু কারণ উল্লেখ করে তিনি বলেন, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের ঘাটতি, টাকার বিনিময় হারের পতন, সীমিত রপ্তানির প্রবৃদ্ধি, নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি, ক্রমবর্ধমান সুদের হার, উচ্চ নন-পারফরমিং ঋণ, সরকারের সঙ্কুচিত আর্থিক ক্ষমতা, এডিপি ব্যয়ের হ্রাস, বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের ক্রমবর্ধমান চাপ, বাজেট ঘাটতি অর্থায়নের জন্য ব্যাংক ঋণের ওপর অতি নির্ভরশীলতা, বিদেশী বিনিয়োগের পতন, বেসরকারি বিনিয়োগে স্থবিরতা, অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির গতি হ্রাস বড় কারণ।
জিএম কাদের বলেন, কোনো দেশের রিজার্ভকে নিরাপদ মাত্রায় রাখতে হলে কমপক্ষে তিন মাসের আমদানি ব্যয়ের সমান রিজার্ভ রাখতে হয়। সে ক্ষেত্রে আমাদের রিজার্ভ বেশ ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় নেমে এসেছে বলা যায়। তিনি বলেন, কালো টাকা সাদা করা যেতে পারে তবে সেখানে ৫০ শতাংশ করারোপ করা যেতে পারে।
বিল পাসের প্রক্রিয়ায় জনমত যাচাই-বাছাই কমিটিতে প্রেরণ ও সংশোধনী প্রস্তাবনার ওপর আলোচনায় অংশ নেন মো. হামিদুল হক খন্দকার, হাফিজ উদ্দিন আহম্মেদ, পংকজ নাথ, খান আহমেদ শুভ, আবুল কালাম, মো. আহসানুল হক চৌধুরী প্রমুখ।
অর্থমন্ত্রী অর্থবিলের ওপর আনীত সংশোধনী তালিকা এর কয়েকটি প্রস্তাব গ্রহণ করেন।
বাকি প্রস্তাবগুলো কণ্ঠভোটে নাকচ হয়ে যায়। অর্থমন্ত্রী বলেন, নিত্যপণ্যের দাম কমাতে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ, ব্যাংক সুদের হার বাজারভিত্তিক ও নীতি সুদহার প্রবর্তন করা হয়েছে। ডলারের দাম স্বাভাবিক রাখতে ক্রলিংপেগ পদ্ধতি অনুসরণ করা হচ্ছে। নতুন অর্থবছরে মূল্যস্ফীতি ৬ দশমিক ৫ শতাংশের মধ্যে নিয়ে আসা হবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন। তিনি বলেন, এলডিসি থেকে বেরিয়ে যাওয়ার সব সক্ষমতা অর্জন করেছে বাংলাদেশ। আওয়ামী লীগের নির্বাচনী ইশতেহারে ঘোষিত ১১ টি পদক্ষেপ পূরণে বাজেটে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে।
কর্মসংস্থান সৃষ্টি, জলবায়ু পরিবর্তনজনিত ঝুঁকি মোকাবিলা ও খাদ্য নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। অর্থমন্ত্রী বলেন, স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণ হলে ২০৪১ সালের মধ্যে মাথাপিছু আয় হবে ১২ হাজার ৫০০ ডলার। দারিদ্র্য শূন্যের কোটায় নেমে আসবে। খাদ্য নিরাপত্তায় টিসিবির মাধ্যমে কোটি পরিবারকে খাদ্য সহায়তা, ওএমস কার্যক্রম চালু রাখা ও সামাজিক সুরক্ষার আওতায় খাদ্য সহায়তা দেওয়া হবে।
উল্লেখ্য, গত ৬ জুন জাতীয় সংসদে ২০২৪-২৫ অর্থবছরে বাজেট পেশ করেন অর্থমন্ত্রী। ‘সুখী সমৃদ্ধ উন্নত বাংলাদেশ বিনির্মাণের অঙ্গীকার’ শিরোনামে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জন্য ৭ লাখ ৯৭ হাজার কোটি টাকার বাজেট প্রস্তাব করেছেন অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী। যা চলতি অর্থবছরের বাজেটের চেয়ে প্রায় ৩৬ হাজার কোটি টাকা বেশি। এতে প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা ৬ দশমিক ৭৫ ভাগ এবং মূল্যস্ফীতি ৬ দশমিক ৫ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে।
অর্থবিলে যেসব সংশোধনী প্রস্তাব আনা হয়েছে ॥ দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অনেক সংসদ সদস্য (এমপি) নতুন নির্বাচিত হয়ে এসেছেন। তাঁদের বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে এমপিদের গাড়ি আমদানিতে ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপের প্রস্তাব প্রত্যাহার করা হয়েছে। এর আগে সংসদ সদস্য হামিদুল হক খন্দকার এমপিদের গাড়ি আমদানি ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপের প্রস্তাব প্রত্যাহার করে বিনা শুল্কে গাড়ি আমদানির সুযোগ চান।
পরে তাঁর এই প্রস্তাব সর্বসম্মতিতে পাস হয়। এ ছাড়া সম্পদশালীদের কোম্পানির কাজে ব্যবহৃত গাড়ির পরিবেশ সারচার্জ মওকুফ করা হয়েছে। এ ছাড়া রিটার্নে আগের বছরের তুলনায় ১৫ শতাংশ বেশি আয় দেখানো হলে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) ট্যাক্স ফাইল অডিটে ফেলবে না। সর্বজনীন পেনশন স্কিমের আওতায় পেনশন বাবদ আয়কে করের আওতার বাইরে রাখার বিধান যুক্ত করা হয়েছে আয়কর আইনে।
হয়রানি কমিয়ে আনতে অডিটের শর্ত শিথিল করা হবে। এ জন্য অর্থবিলের মাধ্যমে আয়কর আইন সংশোধনের প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছেন অর্থমন্ত্রী ও অর্থ প্রতিমন্ত্রী। নতুন নিয়মে আগের বছরের চেয়ে রিটার্নে ১৫ শতাংশ আয় বেশি দেখালে ট্যাক্স ফাইল অডিটে ফেলা হবে না। সংশোধিত রিটার্নের ক্ষেত্রে এ বিধান প্রযোজ্য থাকবে। শুধু ব্যক্তি শ্রেণির করদাতারা এ সুযোগ পাবেন। প্রস্তাবিত বাজেটে স্থাবর সম্পত্তি যেমন জমি-প্লট-ফ্ল্যাট দান বা হেবা দলিলের ওপর উৎসে কর আরোপ করা হয়েছিল বিধায় সাধারণ বেচাকেনার মতো হেবা দলিলে সম্পত্তি হস্তান্তরের সময় এলাকা, জমির শ্রেণি অনুযায়ী হস্তন্তরকারীকে নির্দিষ্ট হারে আয়কর দিতে হতো।
সমালোচনার মুখে সেই সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে সরকার। অর্থাৎ আগের নিয়মেই উৎসে কর পরিশোধ ছাড়াই আপন ভাই-বোন, পিতা-মাতা, ছেলে-মেয়ে, স্বামী-স্ত্রী, দাদা-দাদি, নানা-নানি ও নাতি-নাতনির সম্পর্কের মধ্যে সম্পত্তি হস্তান্তরে হেবা দলিল করা যাবে। বর্তমানে হেবা দলিলে ২ হাজার ৫১০ টাকা কর দিতে হয়। কোম্পানির মতো তহবিল ও ট্রাস্টের মূলধনি আয়ের ওপর ১৫ শতাংশ গেইন ট্যাক্স বসানো হচ্ছে। আর শেয়ারবাজারে ৫০ লাখ টাকা পর্যন্ত ক্যাপিটাল গেইন করমুক্ত থাকছে। তবে মূলধনি আয় ৫০ লাখ টাকা অতিক্রম করলে গেইন ট্যাক্স দিতে হবে। এক্ষেত্রে ব্যক্তিশ্রেণির করদাতাদের কাছ থেকে দুই পদ্ধতিতে গেইন ট্যাক্স আদায় করা হবে।
অর্থনৈতিক অঞ্চলে কর অবকাশ সুবিধা বহাল ॥ অর্থনৈতিক অঞ্চল, হাইটেক পার্কে মূলধনী যন্ত্র আমদানি শুল্কমুক্তই থাকছে। অর্থমন্ত্রী আগামী অর্থবছরের বাজেটে মূলধনী যন্ত্রপাতি আমদানিতে ১ শতাংশ শুল্কারোপের প্রস্তাব করেছিলেন তবে রপ্তানি ও কর্মসংস্থান বাড়ানোর চেষ্টার অংশ হিসেবে সরকার দেশে ১০০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নিয়েছে। এগুলোতে বিনিয়োগে কর অবকাশ সুবিধার কথা জানিয়েছিল সরকার।
দেশী-বিদেশী বিনিয়োগকারীদের দাবির মুখে অর্থনৈতিক অঞ্চল ও হাইটেক পার্কে মূলধনী যন্ত্রপাতির ওপর ১ শতাংশ আমদানি শুল্ক আরোপের প্রস্তাব থেকে সরে আসছে সরকার। আগামী অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী এই শুল্কারোপের কথা বলেছিলেন। পরে ব্যবসায়ীরা তা প্রত্যাহারের দাবি জানিয়ে আসছিলেন।
তারা বলছিলেন, কর অবকাশ সুবিধার কথা জেনেই অর্থনৈতিক অঞ্চলে বিনিয়োগ এসেছে। এই এক শতাংশ শুল্কারোপ সেই বিনিয়োগকে বাধাগ্রস্ত করবে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেন তারা। বিরোধী দলগুলোও এই শুল্ক প্রস্তাবের সমালোচনা করে আসছিল। এছাড়া ২৯ মে প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে এনবিআর বেসরকারি অর্থনৈতিক অঞ্চলে বিনিয়োগকারীদের কর অবকাশসহ ৮টি কর সুবিধা প্রত্যাহার করে নেয়।
১০ বছর মেয়াদি কর অবকাশ সুবিধা তুলে নেওয়ার ফলে শিল্পভেদে কোম্পানিগুলোর আয়ের ওপর করহার ২০-২৭.৫ শতাংশ বা এরও বেশি প্রযোজ্য হওয়ার কথা। এ ছাড়া অর্থনৈতিক অঞ্চলগুলোয় কারিগরি সহায়তাকারী হিসেবে কর্মরত বিদেশীদের প্রথম তিন বছরের বেতনের ওপর ৫০ শতাংশ আয়কর ছাড় পেত। সেটিও বাতিল করা হয়। এসব অঞ্চলে স্থাপিত কোম্পানির ১০ বছরের জন্য লভ্যাংশ, মূলধনী আয়, রয়্যালটি, টেকনিক্যাল নো-হাউ এবং কারিগরি সহায়তা ফির ওপরও ১০ বছরের কর অব্যাহতি ছিল, এগুলোও বাতিল করা হয়। দেশি-বিদেশি উদ্যোক্তাদের চাপে বেসরকারি অর্থনৈতিক অঞ্চলের কর অবকাশ প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে সরকার।
অর্থাৎ বেসরকারি অর্থনৈতিক অঞ্চলে বিনিয়োগকারীরা আগের মতোই কর অবকাশ সুবিধা পাবে। এ ছাড়া কালো টাকা সাদা করার ট্যাক্স অ্যামনেস্টি বা বিশেষ সুবিধা বহাল রাখা হয়েছে। ১৫ শতাংশ কর দিয়ে কালো টাকা এবং বর্গমিটারপ্রতি নির্দিষ্ট হারে কর দিয়ে প্লট-ফ্ল্যাট রিটার্নে প্রদর্শনের সুযোগ থাকছে।
প্রসঙ্গত, প্রতিবছর বাজেটে অর্থ আইনের মাধ্যমে সরকার আয়কর, ভ্যাট ও কাস্টমস আইনে পরিবর্তন এনে থাকে। সর্বজনীন পেনশন স্কিমের আওতায় পেনশন বাবদ যেকোনো আয় এবং পেনশন স্কিমে প্রদত্ত যেকোনো পরিমাণ চাঁদা করের আওতামুক্ত থাকবে। কোম্পানি, তহবিল ও ট্রাস্ট কর্তৃক অর্জিত মূলধনী আয়ের উপরও ১৫ শতাংশ কর বসছে। এর আগে প্রস্তাবিত বাজেটে কেবল ব্যক্তির ক্ষেত্রে এই বিধান রাখা হয়েছিল। একাধিক গাড়ির ক্ষেত্রে ব্যক্তিকে পরিবেশ সারচার্জ দিতে হবে, কোনো সরকারি প্রতিষ্ঠান বা কোম্পানির জন্য এই বিধান প্রযোজ্য হবে না বলে অর্থবিলে সংশোধন আনা হয়েছে।
- বর্ষায় সর্দি-জ্বর থেকে বাঁচতে কী করবেন?
- বর্ষায় ঘরের স্যাঁতস্যাঁতেভাব ও কটূ গন্ধ দূর করবেন যেভাবে
- বৃষ্টিতে বিকেলের নাশতায় খান ‘কোলিয়াদা চিকেন’
- আইফোনের স্ক্রিন ‘ফ্রিজ’ হয়ে গেলে দ্রুত কী করবেন?
- মালাইকার সঙ্গে বিচ্ছেদের মাঝে কেন এ কথা অর্জুনের
- ভেদরগঞ্জে নারিকেল চারা, আমন বীজ ও সার বিতরণ
- এই রাষ্ট্র সৃষ্টি করেছেন বঙ্গবন্ধু, পরিচালনা করছেন তারই কন্যা শেখ হাসিনা
- মঠবাড়িয়ায় শিশু বলৎকারের অভিযোগে মাদ্রাসা শিক্ষক গ্রেপ্তার
- কোটি টাকা নিয়ে কর্মচারী উধাও, ৯৭ লাখ উদ্ধার করলো পুলিশ
- ভোলায় বাগদা চিংড়ি ৫০ হাজার রেনু জব্দ করে নদীতে অবমুক্ত
- র্যাবের জালে ধরা পড়ল দুই মাদক কারবারি
- নকল পণ্য তৈরির ৭ প্রতিষ্ঠানকে সাড়ে ১৪ লাখ টাকা জরিমানা
- রাষ্ট্রপতির কাছে তিন দেশের রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ
- প্রতিষ্ঠান থেকে নিজের নাম বাদ দিলেন প্রধানমন্ত্রী
- এনবিআরের বদরুন নাহার ও তার স্বামীর বিরুদ্ধে মামলা
- বাংলাদেশে স্বজনদের কাছে ফেরার চেষ্টা, বিএসএফের গুলিতে ভারতীয় নিহত
- ফায়ার সার্ভিসের গাড়ি থেকে টোল না নিতে নির্দেশ
- পদ্মা সেতুর যত্নে গঠিত হবে সরকারি কোম্পানি
- ‘ধৃষ্টতা এমন পর্যায়ে গেছে, সব কিনে ফেলেছি বলতেও দ্বিধা করে না’
- ইউরোপের কথা বলে লিবিয়ায় নিয়ে মুক্তিপণ আদায়, হোতা গ্রেপ্তার
- প্রাক্তন প্রেমিকাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, যা বললেন ভুক্তভোগী নারী
- হজে গিয়ে ৫৭ বাংলাদেশির মৃত্যু, ফিরেছেন ৪০ হাজার ১১৫ হাজি
- ৭ দিন পর পায়রা বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিটের উৎপাদন শুরু
- ডলার সংকটের অর্থবছরেও চট্টগ্রাম বন্দরের প্রবৃদ্ধি
- ব্যান্ডদলের নামে এইচএসসির প্রশ্নপত্রের সেট কোড!
- কুমিল্লায় আবর্জনা থেকে উৎপাদন হবে বিদ্যুৎ
- ফেনীতে বন্যা, দুই উপজেলায় এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
- এলপি গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা বিকালে
- এবার খান ইউনিস খালি করার নির্দেশ ইসরাইলের
- ২০২৬ সালের এসএসসি পর্যন্ত থাকতে পারে গ্রেডিং
- বেনজীর-আজিজ আওয়ামী লীগের কেউ না: কাদের
- বোরহানউদ্দিনে গাজা গাছ সহ নারী আটক
- চরফ্যাশনে ঈদুল আযহায় শেখ হাসিনার উপহার পেলেন ১১শ‘ গৃহহীন পরিবার
- ভোলায় গুলিবিদ্ধ সেই নৌ-পুলিশের এএসআইকে ঢাকায় রেফার
- ডাচদের হারিয়ে সুপার এইটের স্বপ্ন রাঙাতে চায় বাংলাদেশ
- ভোলার ইলিশা নৌ থানায় এএসআই গুলিবিদ্ধ
- কলেজে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল জানা যাবে রাতে
- চরফ্যাশন লঞ্চঘাটে প্রবাসীর ডলার-স্বর্ণ লুটের ঘটনায় গ্রেফতার- ৩
- সহজে এলডিসি উত্তরণে সুইডেনের সমর্থন চাইলেন প্রধানমন্ত্রী
- ১৬ বছরের উন্নয়নে বদলে গেছে ভোলা
- ভোলায় পায়ুপথে এক হাজার পিস ইয়াবাসহ আটক ১
- দেশীয় পশু দিয়েই কোরবানি হবে : প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী
- পরিবেশ দিবস উপলক্ষে ৫০ লাখ চারা বিতরণ করবে ‘বনায়ন’
- ডেঙ্গু মোকাবিলায় ৫২ কোটি টাকা বরাদ্দ
- আতঙ্কের নাম রাসেল ভাইপার, সতর্ক থাকবেন যেভাবে
- প্রধানমন্ত্রীকে বদলে যাওয়া জীবনের গল্প শোনালেন সুবিধাভাগীরা
- ভূমিহীন-গৃহহীনমুক্ত হলো দেশের ৫৮ জেলা, ৪৬৪ উপজেলা
- চরফ্যাশনে অবৈধ ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিকে ভ্রাম্যমাণ অভিযান
- নিত্যপ্রয়োজনীয়সহ যে ১৩ পণ্যের দাম কমছে
- সর্বজনীন পেনশন স্কিমের ৪টি স্কিমে ৩ লক্ষ নিবন্ধন