ব্যাংকে লেনদেন করছে ১৬ লাখ ৯ হাজার স্কুলশিক্ষার্থী
আলোকিত ভোলা
প্রকাশিত: ৫ ডিসেম্বর ২০১৮
ব্যাংকমুখী হচ্ছে স্কুলশিক্ষার্থীরা। গত একবছরে ২ লাখ ২২ হাজার ৩৪৪ জন স্কুলশিক্ষার্থী নতুন করে ব্যাংক হিসাব খুলেছে। বর্তমানে ১৬ লাখ ৯ হাজার ৯৬১ জন শিক্ষার্থীর টাকা জমা রয়েছে ব্যাংকে। বাংলাদেশ ব্যাংকের এক প্রতিবেদনে এই তথ্য তুলে ধরা হয়েছে।
এ বছরের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সময়ের তথ্য নিয়ে প্রতিবেদনটি তৈরি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংকের ফিন্যান্সিয়াল ইনক্লুশন ডিপার্টমেন্ট। প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী, ২০১৭ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বিভিন্ন ব্যাংকে স্কুলের ১৩ লাখ ৮৭ হাজার ৬১৭ জন শিক্ষার্থীর অ্যাকাউন্ট ছিল। গত মার্চে ছিল ১৪ লাখ ৬১ হাজার ৮৬০ জন শিক্ষার্থীর অ্যাকাউন্ট।
বাংলাদেশ ব্যাংক বলছে, সেপ্টেম্বর পর্যন্ত স্কুলশিক্ষার্থীরা বিভিন্ন ব্যাংকে জমিয়েছে এক হাজার ৪২৮ কোটি টাকা। গত বছরের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত তারা বিভিন্ন ব্যাংকে জমিয়ে ছিল এক হাজার ২৫৪ কোটি টাকা। জুন পর্যন্ত স্কুলশিক্ষার্থীরা বিভিন্ন ব্যাংকে এক হাজার ৪১৯ কোটি টাকা জমিয়ে ছিল। মার্চে শিক্ষার্থীদের জমানো টাকার পরিমাণ ছিল একহাজার ৪৪১ কোটি টাকা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শহরের তুলনায় গ্রামাঞ্চলের ব্যাংকে শিক্ষার্থীদের হিসাব ও টাকা জমার পরিমাণ অনেক কম। ছাত্রদের তুলনায় ছাত্রীরাও পিছিয়ে রয়েছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য পর্যালোচনায় দেখা যায়, গ্রামাঞ্চলের ব্যাংক শাখার মাধ্যমে খোলা স্কুল ব্যাংকিং হিসাবের তুলনায় শহরাঞ্চলের ব্যাংক শাখার মাধ্যমে খোলা স্কুল ব্যাকিং হিসাবের সংখ্যা প্রায় ৫৯.০৬ শতাংশ বেশি। ব্যাংকে জমার ক্ষেত্রে গ্রামাঞ্চলের তুলনায় শহরাঞ্চলের জমার পরিমাণ ১৯৫ শতাংশ বেশি। এ বছরের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ৯ লাখ ৩৭ হাজার ৩১ জন স্কুলছাত্র তাদের ব্যাংক হিসাবে ৮২১ কোটি ৩২ লাখ টাকা জমিয়েছে। আর ৬ লাখ ৭২ হাজার ৯৩০ জন স্কুলছাত্রী জমিয়েছে ৬০৬ কোটি ৮২ লাখ টাকা। সেপ্টেম্বর পর্যন্ত গ্রামের ছয় লাখ ২১ হাজার ৪৫৬ জন শিক্ষার্থী বিভিন্ন ব্যাংকে ৩৬১ কোটি ৫৩ লাখ টাকা জমা রেখেছে। শহরের ৯ লাখ ৮৮ হাজার ৫০৫ জন শিক্ষার্থী জমা করেছে এক হাজার ৬৬ কোটি ৬১ লাখ টাকা।
প্রসঙ্গত, বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. আতিউর রহমান ২০১০ সালে শিক্ষার্থীদের মধ্যে সঞ্চয়ের অভ্যাস গড়ে তুলতে ‘স্কুল ব্যাংকিং’ কার্যক্রমের উদ্যোগ নেন।
এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. আতিউর রহমান বলেন, ‘স্কুলশিক্ষার্থীদের সঞ্চয়ের অভ্যাস গড়ে তুলতে ২০১০ সালে আমরা স্কুল ব্যাংকিং প্রকল্প হাতে নিয়েছিলাম।’ তিনি মনে করেন, আজকের স্কুলশিক্ষার্থীরাই আগামী দিনে দেশকে নেতৃত্ব দেবে। এ কারণে তাদেরকে আর্থিক সেবার পাশাপাশি তাদের মধ্যে সঞ্চয়ের অভ্যাস যাতে গড়ে ওঠে, ব্যাংকারদের সে ব্যাপারে দৃষ্টি দিতে হবে।
১১ থেকে ১৮ বছর বয়সী অর্থাৎ ষষ্ঠ থেকে দ্বাদশ শ্রেণির আগ্রহী ছাত্রছাত্রীরা তাদের বাবা-মা অথবা বৈধ অভিভাবকের সঙ্গে যৌথ নামে অ্যাকাউন্ট খুলতে পারে। মাত্র ১০০ টাকা প্রাথমিক জমা দিয়ে বাংলাদেশের বেশিরভাগ ব্যাংকের শাখায় এই হিসাব খোলা যায়। এই হিসাবে কোনও ফি বা চার্জ আরোপ করা হয় না। এমনকি ন্যূনতম স্থিতি রাখার বাধ্যবাধকতাও নেই।
প্রসঙ্গত, বাংলাদেশ ব্যাংক ২০১০ সালের ২ নভেম্বর স্কুল ব্যাংকিং বিষয়ে একটি পরিপত্র জারি করে। এরপর থেকেই স্কুলপড়ুয়াদের সঞ্চয়ে উদ্বুদ্ধ করতে দেশের বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো আকর্ষণীয় মুনাফার নানা স্কিম চালু করে। প্রথম বছরে (২০১১ সালে) স্কুল ব্যাংকিং হিসাব খোলা হয় ২৯ হাজার ৮০টি। ওই বছর বিভিন্ন স্কুলশিক্ষার্থীরা দেশের ব্যাংকগুলোতে ৩০ কোটি ৭৯ লাখ টাকা আমানত রাখে। শুরুতে ১০ টাকা দিয়ে হিসাব খোলা হলেও পরে হিসাব খুলতে ১০০ টাকা জমা রাখতে বলা হয়। এসব হিসাব সাধারণ চলতি হিসাবে রূপান্তরের সুযোগও আছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য বলছে, সংখ্যা ও স্থিতির দিক থেকে বেসরকারি ব্যাংকের অবদান সবচেয়ে বেশি। বেসরকারি ব্যাংকগুলো ১০ লাখ ৩১ হাজার ৩৮৩টি ব্যাংক হিসাব খুলেছে যা মোট স্কুল ব্যাংকিং হিসাবের ৬৪ দশমিক ০৬ শতাংশ। বেসরকারি ব্যাংকগুলোতে স্কুলের শিক্ষার্থীদের আমানত রয়েছে ১ হাজার ১৯৬ কোটি টাকা।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, ডাচ-বাংলা ব্যাংক সর্বোচ্চ সংখ্যক অর্থাৎ ২ লাখ ৫৪ হাজার ৫৯৫টি হিসাব খুলেছে যা মোট হিসাবের ১৫.৮১ শতাংশ। এই ব্যাংকটি স্থিতির ভিত্তিতেও শীর্ষে অবস্থান করছে। ব্যাংকটিতে স্কুলের শিক্ষার্থীদের আমানত রয়েছে ৪৩৮ কোটি ৭৮ লাখ টাকা।
- অনিয়মে ছয় মেডিকেল কলেজের কার্যক্রম বন্ধ
- সবাইকে ইউনিক হেলথ আইডি দেওয়া হবে
- মালয়েশিয়ায় তিন শতাধিক প্রবাসীকে নিয়ে রেমিট্যান্স প্রচারণা
- প্রধানমন্ত্রীর চীন সফরে ১২ সমঝোতা সইয়ের সম্ভাবনা
- অ্যান্টিভেনম তৈরি হচ্ছে চট্টগ্রামে
- মেয়াদি ও গৃহঋণের কিস্তি আদায়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা
- ২৩ দিনে এলো ২০৫ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
- প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সফরে সম্পর্ক আরও উন্নত হবে
- দুবাইয়ে ‘ডিগবাজি’ দিয়ে আহত হয়ে যা বললেন জায়েদ খান
- পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে জাপানের উপমন্ত্রীর সাক্ষাৎ
- পরিবেশ-জ্বালানিতে সহযোগিতা জোরদার করবে বাংলাদেশ ও ভুটান
- সেনাবাহিনীর নামে ট্রেনের টিকিট নেয়ার চেষ্টা, যুবক আটক
- ৪৪তম বিসিএস মৌখিক পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন
- মামুনুল হকের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
- রাসেলস ভাইপার সাপকে লাথি মারতে গিয়ে ছোবল খেল মাহিন্দ্র চালক
- ঝালকাঠিতে সার্বজননীন পেনশন স্কিম রেজিস্ট্রেশন কার্যক্রম অনুষ্ঠিত
- ভোলায় গুলিবিদ্ধ সেই নৌ-পুলিশের এএসআইকে ঢাকায় রেফার
- গৌরনদীর পৌর নির্বাচন হচ্ছে শান্তিপূর্ন পরিবেশে
- ফল উৎসবে দেশের ফলের প্রাচুর্য উপলব্ধি করা যায় : স্পিকার
- আ. লীগ কর্মীদের দল আর বিএনপি মধ্যরাতে পদায়নের দল
- ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে নিজের শরীরে আগুন দিলেন নারী চিকিৎসক
- খালেদার অসুস্থতা নিয়ে বিএনপি নেতারা রাজনীতি করছেন : কাদের
- ফেসবুকে বিজ্ঞাপনে মডেল বানানোর প্রলোভনে ব্ল্যাকমেইল, গ্রেপ্তার ৮
- আন্তর্জাতিক মাদকবিরোধী দিবস আজ
- রাখাইনে একের পর এক বিস্ফোরণ, কাঁপছে টেকনাফ
- এবার ‘কিউআর কোড’ বিতর্কে নবম শ্রেণির পাঠ্যবই
- দেশে ফিরেছেন ১৯ হাজার ৪৩৯ হাজি, মৃত্যু ৫০
- সুযোগ পেলে বিএনপি পাকিস্তানের কাছে দেশ বিক্রি করতো: শেখ সেলিম
- বরিশাল পাসপোর্ট অফিসে ছদ্মবেশে ফের দুদকের অভিযান
- মোবাইল চুরির অপবাদে নির্যাতন, প্রধান আসামিকে গ্রেপ্তার
- ঘূর্ণিঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের পাশে কোস্ট গার্ড
- চরফ্যাশনে আশ্রিতদের মাঝে শুকনো খাবার বিতরণ
- বেনজীর-আজিজ আওয়ামী লীগের কেউ না: কাদের
- চরফ্যাশনে সন্ধ্যায় ত্রাণ নিয়ে ছুটে গেলেন ইউএনও
- চরফ্যাশনে ঈদুল আযহায় শেখ হাসিনার উপহার পেলেন ১১শ‘ গৃহহীন পরিবার
- ডাচদের হারিয়ে সুপার এইটের স্বপ্ন রাঙাতে চায় বাংলাদেশ
- ভোলার ইলিশা নৌ থানায় এএসআই গুলিবিদ্ধ
- ঘূর্ণিঝড়ে ১৫ হাজার মোবাইল টাওয়ার অচল
- চরফ্যাশন লঞ্চঘাটে প্রবাসীর ডলার-স্বর্ণ লুটের ঘটনায় গ্রেফতার- ৩
- দেশীয় পশু দিয়েই কোরবানি হবে : প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী
- ১৬ বছরের উন্নয়নে বদলে গেছে ভোলা
- পরিবেশ দিবস উপলক্ষে ৫০ লাখ চারা বিতরণ করবে ‘বনায়ন’
- ডেঙ্গু মোকাবিলায় ৫২ কোটি টাকা বরাদ্দ
- ভোলায় পায়ুপথে এক হাজার পিস ইয়াবাসহ আটক ১
- ১৯ উপজেলায় নির্বাচন স্থগিত
- প্রধানমন্ত্রীকে বদলে যাওয়া জীবনের গল্প শোনালেন সুবিধাভাগীরা
- বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা শেখ হাসিনা পূরণ করেছেন
- আতঙ্কের নাম রাসেল ভাইপার, সতর্ক থাকবেন যেভাবে
- ভূমিহীন-গৃহহীনমুক্ত হলো দেশের ৫৮ জেলা, ৪৬৪ উপজেলা
- নিত্যপ্রয়োজনীয়সহ যে ১৩ পণ্যের দাম কমছে